ঈদে চঞ্চল-তিশার হৈ হৈ রৈ রৈ

0
118
তিশা ও চঞ্চল

দ্রোহ বিনোদন ডেস্ক

অন্যান্য ঈদের মতো এবারের ঈদে খুব বেশি কাজ করেননি চঞ্চল চৌধুরী ও নুসরাত ইমরোজ তিশা।

করোনা প্রকোপের আগে ‘হৈ হৈ রৈ রৈ’ নামের একটি ৭ পবের ঈদ ধারাবাহিকে অভিনয় করেছিলেন। এটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন মাসুদ সেজান। নাটকটির দুটি কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী ও তিশা।

নাটকে তাদের চরিত্রের নাম সুমন ও সুমনা। তারা স্বামী-স্ত্রী। তাদের রয়েছে সুখের সংসার। সারাদিন একজন অন্যজনকে সহযোগিতা করে, পরস্পরকে ভালোবেসে, খুনসুঁটি করে হেসে খেলেই কাটছিল তাদের দাম্পত্য জীবন।

সুমন একদিন অফিস থেকে ফেরার পথে রাস্তায় বিপদগ্রস্ত একটি মেয়েকে বাঁচাতে গিয়ে নিজেই ফেঁসে যায়। সুমনের শ্যালক মোবাইলে ভিডিও করে তার বোনকে দেখিয়ে উল্টাপাল্টা বোঝায়।

একইভাবে সুমনার সম্পর্কেও সুমনের আত্মীয়-স্বজন বানোয়াট গল্প সাজিয়ে সুমনের মন বিষিয়ে তোলে। স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে তৈরি হতে থাকে দূরত্ব। এসব বিষয় নিয়েই নাটকটির গল্প তৈরি করা হয়েছে।

এই নাটক সম্পর্কে মাসুদ সেজান বলেন, আশপাশের মানুষজন খুব বেশি একরোখা হয়ে যাচ্ছে, হিংসুটে হয়ে যাচ্ছে। কারও সুখ তাদের সহ্য হচ্ছে না। তারা হৈ হৈ রৈ রৈ করতে করতে কারও সম্পর্ক, কারও সংসার ভেঙে দিতে এগিয়ে আসছে। ওরা কারা?

আরও দেখুন- অনলাইন ক্লাস-কুঁজো বুড়ির গল্প (২)

আরও দেখুন-অনলাইন ক্লাস- তালগাছ (১)

কারও উপকার করতে না পারলেও ক্ষতি করার জন্য তারা ব্যতিব্যস্ত কেন? এরকমই নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতে ব্যঙ্গ-রসাত্মক ভঙ্গিতে এগিয়ে যাবে নাটকের গল্প। আশা করছি আমার অন্যান্য নাটকের মতোই এই নাটকটিও দর্শক আনন্দচিত্তে গ্রহণ করবেন।