স্টাফ রিপোর্টার
শ্বশুর বাড়ির করিডোরের গ্রীলের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় মিলল কলেজ ছাত্রী গৃহবধূর মৃতদেহ। নিহতের বাবার পরিবারের দাবি গৃহবধূকে হত্যার পর ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।
শনিবার দিনগত গভীর রাতে খোকসার জয়ন্তীহাজরা ইউনিয়নের তাহেরপুরে শ্বশুর বাড়িতে কলেজ ছাত্রী গৃহবধূ মিম খাতুন ওরফে পলি নিহত হয়। গৃহবধূর স্বামীর নাম সুমন হোসেন।
নিহতের স্বামীর পরিবার জানায়, শনিবার গৃহবধূর বাবা মেয়েকে শ্বশুর বাড়িতে দেখতে আসেন। রাতে মিম তার বাবাকে বিদায় দিয়ে নিজের ঘরে ম্বামী সুমন হোসেনের সাথে ঘুমাতে যায়। গভীর রাতে গৃবধূর স্বামী পরিবারের লোকদের ডেকে স্ত্রীর গলায় ফাঁস নিয়েছে বলে জানায়। এক পর্যায়ে নিজেরাই গৃহবধূর মৃতদেহ টি শোবার ঘরের পাশের কোরিডোরের গ্রীল থেকে নামায়। তারা নিশ্চিত হয় গৃহবধূ মিম মারা গেছে। পরে রাতেই তারা নিহতের বাবার বাড়ি মেয়ের মৃত্যুর খবর জানান। নিহত গৃহবধূ উপজেলার আমবাড়িয়া গ্রামের নজরুল ইসলামের মেয়ে।
নিহতের ভাই পলাশ জানান, তিন বছর আগে স্কুলে পড়াকালীন সময়ে মিম এর সাথে সুমনের প্রেমের সর্ম্পক গড়ে ওঠে। তারা গোপনে বিয়ে করে। দুই পরিবারের কেউই বিয়ে মেনে নিতে পারেনি। এক পর্যায়ে গত বছর পরিবার দুটির মধ্যে সমঝোথা হলে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিয়ে চলন হয়। তবে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বিরোধ লেগেই থাকত। শনিবার রাতে তার (মিমের) বাবা মেয়ের বাড়ি এসেছিলেন। তার পরে রাতে তারা বোনে মৃত্যুর খবর জানতে পারে। পলাশের দাবি, নিহত গৃহবধূর শরীরের একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সুমন তার বোনকে হত্যা করে গ্রীলের সাথে ঝুলিয়ে রেখে নাটক করেছে।
ঘাতক স্বামী সুমনের বাবা স্কুল শিক্ষক আলতাফ প্রামানিক জানান, তার ছেলের সাথে পুত্র বধূর কোন বিরোধ ছিল না। তবে সামান্য পান থেকে চুন খসলেই মিম নিজে তার হাত ও শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ব্লেড দিয়ে কাটত।
খোকসা থানার ওসি তদন্ত ইদ্রিস আলীর সাথে মোবাইলে কথা বলা হয়। কিন্তু তিনি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কথা বলবেন জানান।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জহুরুল আলম বলেন, গৃহবধূর মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ হচ্ছে। তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য স্বামী সুমনকে থানায় আনা হয়েছে। আইনি পক্রিয়া চলছে।
জরা ইউনিয়নের তাহেরপুরে শ্বশুর বাড়িতে কলেজ ছাত্রী গৃহবধূ মিম খাতুন ওরফে পলি নিহত হয়। গৃহবধূর স্বামীর নাম সুমন হোসেন।
নিহতের স্বামীর পরিবার জানায়, শনিবার গৃহবধূর বাবা মেয়েকে শ্বশুর বাড়িতে দেখতে আসেন। রাতে মিম তার বাবাকে বিদায় দিয়ে নিজের ঘরে ম্বামী সুমন হোসেনের সাথে ঘুমাতে যায়। গভীর রাতে গৃবধূর স্বামী পরিবারের লোকদের ডেকে স্ত্রীর গলায় ফাঁস নিয়েছে বলে জানায়। এক পর্যায়ে নিজেরাই গৃহবধূর মৃতদেহ টি শোবার ঘরের পাশের কোরিডোরের গ্রীল থেকে নামায়। তারা নিশ্চিত হয় গৃহবধূ মিম মারা গেছে। পরে রাতেই তারা নিহতের বাবার বাড়ি মেয়ের মৃত্যুর খবর জানান। নিহত গৃহবধূ উপজেলার আমবাড়িয়া গ্রামের নজরুল ইসলামের মেয়ে।
নিহতের ভাই পলাশ জানান, তিন বছর আগে স্কুলে পড়াকালীন সময়ে মিম এর সাথে সুমনের প্রেমের সর্ম্পক গড়ে ওঠে। তারা গোপনে বিয়ে করে। দুই পরিবারের কেউই বিয়ে মেনে নিতে পারেনি। এক পর্যায়ে গত বছর পরিবার দুটির মধ্যে সমঝোথা হলে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিয়ে চলন হয়। তবে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বিরোধ লেগেই থাকত। শনিবার রাতে তার (মিমের) বাবা মেয়ের বাড়ি এসেছিলেন। তার পরে রাতে তারা বোনে মৃত্যুর খবর জানতে পারে। পলাশের দাবি, নিহত গৃহবধূর শরীরের একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সুমন তার বোনকে হত্যা করে গ্রীলের সাথে ঝুলিয়ে রেখে নাটক করেছে।
ঘাতক স্বামী সুমনের বাবা স্কুল শিক্ষক আলতাফ প্রামানিক জানান, তার ছেলের সাথে পুত্র বধূর কোন বিরোধ ছিল না। তবে সামান্য পান থেকে চুন খসলেই মিম নিজে তার হাত ও শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ব্লেড দিয়ে কাটত।
খোকসা থানার ওসি তদন্ত ইদ্রিস আলীর সাথে মোবাইলে কথা বলা হয়। কিন্তু তিনি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কথা বলবেন জানান।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জহুরুল আলম বলেন, গৃহবধূর মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ হচ্ছে। তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য স্বামী সুমনকে থানায় আনা হয়েছে। আইনি পক্রিয়া চলছে।