দ্রোহ অনলাইন ডেস্ক
কক্সবাজারে অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যার ঘটনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গঠিত তদন্ত কমিটির গণশুনানি শুরু হয়েছে।
জেলার টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির তত্ত্বাবধায়কের কার্যালয়ে রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় এই শুনানি শুরু হয়।
বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আজিজ উদ্দিন বলেন, “শুনানিতে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য নেওয়া হচ্ছে। আমিও গণশুনানিতে অংশ নিতে নিবন্ধিত হয়েছি।” ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কে টেকনাফের শামলাপুর চেকপোস্টে গুলিতে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান নিহত হন।
ঘটনা তদন্তে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চার সদস্যের কমিটি গঠন করে। সেখানে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমানকে প্রধান করা হয়। আর কমিটির সদস্যরা হলেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহা. শাজাহান আলি, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শকের একজন প্রতিনিধি এবং সেনাবাহিনীর রামু ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসির একজন প্রতিনিধি।
ম্যাজিস্ট্রেট শাজাহান আলি গত ১২ অগাস্ট গণশুনানি শুরুর বিজ্ঞপ্তি দেন।
চেয়ারম্যান আজিজ উদ্দিন বলেন, “গণশুনানি শুরুর আগে তদন্ত কমিটির কাছে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় বিভিন্ন পর্যায়ের ১১ জন ব্যক্তির নাম নিবন্ধন করা হয়। পরে কমিটির সদস্যরা নিবন্ধিত লোকজনের সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু করেন।”
আরও দেখুন-খোকসায় নতুন তান্ত্রিকের তেলেসমাতি !!
আরও দেখুন-খোকসায় জাতীয় শোক দিবস পালিত
গণশুনানি চলাকালে কমিটির কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।