রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫
Home Blog Page 751

সেরা ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার

0

লিখে কিংবা স্ক্রীন শট দিয়ে এ ধরনের টিউটোরিয়াল বুঝানো সম্ভব না কাজেই ভিডিও টিউটরিয়াল বানালাম। সব পর্বেই আমি এই একই কথা লিখি! কারণ আমি ভিডিও টিউটোরিয়াল বানাতেই বেশি পছন্দ করী।
ভিডিও দেখার পর যদি বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে ইউটিউবে ভিডিও টার নিচে টিউমেন্ট করবেন। আর যদি ভালো লাগে তবে আমার ইউটিউব চ্যানেলে Subscribe করবেন প্লীজ।

জামায়াত নেতাদের নিয়ে গঠিত দল ‘সন্দেহের ঊর্ধ্বে নয়’

0

করোনা মহামারির মধ্যেও জামায়াতে ইসলামীর মতো বাংলাদেশের স্বাধীনতা-মুক্তিযুদ্ধ ও সমাজ-প্রগতি বিরোধী একটি দলের সাবেক নেতাকর্মীদের হাতে নতুন একটি দলের আত্মপ্রকাশ কখনোই সন্দেহের ঊর্ধ্বে যেতে পারে না। এমনটি জানিয়েছে সেক্টর কমান্ডারস্ ফোরাম।

রোববার (০৩ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো সেক্টর কমান্ডরস্ ফোরাম- মুক্তিযোদ্ধা’৭১ এর প্রচার সম্পাদক মাহমুদুল ইসলাম জেমস্ স্বক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে ভয়াবহ করোনা মহামারির এ দুর্যোগপূর্ণ সময়ে স্বাধীনতাবিরোধী সংগঠন জামায়াতে ইসলামী থেকে বেরিয়ে আসা ও বহিষ্কৃতদের সমন্বয়ে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের প্রক্রিয়াটি কখনোই একটি সুস্থ ও স্বাভাবিক আচরণ বলে ভাবার সুযোগ নেই।’

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, জামায়াতের কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ও সাবেক সচিব সোলায়মান চৌধুরীকে আহ্বায়ক এবং দল থেকে বহিষ্কৃত ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি মজিবুর রহমান মন্জুকে সদস্য সচিব করে গত ২ মে ‘আমার বাংলাদেশ পার্টি’ নামের একটি নতুন দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘অকার্যকর রাষ্ট্রের পুনর্গঠন’-এর উদ্দেশ্যে ‘নতুন রাজনীতির’ প্রয়োজনে দলটির আত্মপ্রকাশ ঘটানো হয়েছে।

ফোরাম মনে করে, একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে যেকোনো দল ও মতের মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের রাজনীতি চর্চার অধিকার রাখেন। কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতে ইসলামীর মতো মুক্তিযুদ্ধ ও সমাজ-প্রগতিবিরুদ্ধ একটি দলের সাবেক নেতাকর্মীদের হাতে ভয়াবহ মহামারির সময়ে একটি দলের আত্মপ্রকাশ কখনোই সন্দেহের ঊর্ধ্বে যেতে পারে না। বিশেষত এই দলের প্রকাশ্য নেতাদের অনেকেই যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধীদের বিচার প্রক্রিয়ায় শীর্ষ আভিযুক্তদের পক্ষে আইনি সহায়তার কাজে যুক্ত ছিলেন।

ফোরামের নেতৃবৃন্দ বলেন, জামায়াতে ইসলামীর সাবেক এই নেতৃবৃন্দ সত্যিকারের বোধোদয় থেকে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছে, নাকি কৌশলগত কারণে নতুন মোড়কে রাজনীতির মঞ্চে প্রবেশ করতে চাইছে, সে ব্যাপারে সকল সচেতন মহলকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন সেক্টর কমান্ডারস্ ফোরামের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ, মহাসচিব হারুন হাবীবসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

প্রসঙ্গত, জামায়াতে ইসলামী থেকে বেরিয়ে আসা এবং দলটির বহিষ্কৃতদের সমন্বয়ে শনিবার (২ মে) ‘জন আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ’- এবি পার্টি নামের সংগঠনটি নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।

চিন্তার স্বাধীনতার বাহনই গণমাধ্যমের স্বাধীনতা

0

গণমাধ্যমের স্বাধীনতার সঙ্গে জড়িয়ে আছে মানবপ্রগতির ধারা। জীবন ও জগতকে জানার স্বাধীনতা থেকেই জন্ম নেয় চিন্তার স্বাধীনতা। চিন্তার স্বাধীনতার কারণে মানবজাতির উৎকর্ষতা ও অগ্রগতি নিশ্চিত হয়েছে। চিন্তার স্বাধীনতার বাহনই হচ্ছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা।

রোববার (৩ মে) বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর একথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, প্রতি বছর ৩ মে সারা বিশ্বে এই দিবসটি পালিত হয়ে। তামাম দুনিয়াজুড়ে করোনা ভাইরাসের এই দুর্যোগে মানবজাতি হতচকিত সন্ত্রস্ত। এই ভয়াল পরিবেশে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করছেন সাংবাদিকরা। বাংলাদেশে এই দিবসটির গুরুত্ব খুবই অর্থবহ।

‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সার্বজনীন এক দাবি। গণতন্ত্র, মানবতা, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সাংবাদিকতার স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ প্রতিহত করার শপথ নিতে হবে। এ বছরেরওয়ার্ল্ড প্রেস ফ্রিডমের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ভয় বা পক্ষপাতিত্ববিহীন সাংবাদিকতা’। এবারের এই স্লোগান ঘিরে বাংলাদেশে গড়ে উঠুক ভয়ভীতিহীন স্বাধীন সাংবাদিকতার ভিত্তিভূমি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, করোনা দুর্যোগেও জীবনের ঝুঁকি উপেক্ষা করেই নাগরিকদের বস্তুনিষ্ঠ তথ্যপ্রাপ্তি নিশ্চিত ও জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে সাহসী ভূমিকা পালন করছেন সাংবাদিকরা। ইতোমধ্যে কোভিড ১৯ এ দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকার প্রধান প্রতিবেদক হুমায়ুন কবির খোকন মারা গেছেন। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে অনেক সাংবাদিক করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। কর্মহীন দুস্থদের ত্রাণ বিতরণে ক্ষমতার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের দুর্নীতির-সংবাদ সংগ্রহ ও প্রকাশে গণমাধ্যমকর্মীদের বিভিন্নভাবে বাধা, হয়রানি ও নির্যাতন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যথেচ্ছ অপপ্রয়োগের মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ থেকে বিরত রাখাও সাংবাদিকদের সেল্ফ সেন্সরশিপে বাধ্য করার প্রয়াস চলছে।

গণমাধ্যম সাংবাদিকদের স্বাস্থ্যনিরাপত্তা ও নিয়মিত বেতনভাতার পাশাপাশি আপদকালীন ঝুঁকিভাতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানাচ্ছি। বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসের সর্বাঙ্গীন সফলতা কামনা করছি।

যে সিনেমার জন্য সত্যজিৎ মহারাজা

0

দ্রোহ অনলাইন ডেস্ক

উপমহাদেশের গন্ডি ছাড়িয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রের অন্যতম পথিকৃৎ পরিচালক সত্যজিৎ রায়। আন্তর্জাতিক আঙিনায় বাংলা চলচ্চিত্রকে প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি বিংশ শতাব্দীর একজন সেরা পরিচালক। ২ মে সিনেমার এ মহারাজার জন্মদিন ছিল। বিশেষ দিনে তার সেরা পাঁচটি ছবি নিয়ে এ আয়োজন। যে ছবিগুলো এখনও কালজয়ী হিসেবে দেখছেন চলচ্চিত্রের মানুষরা।

পথের পাঁচালী
সত্যজিৎ রায়ের অন্যতম কালজয়ী সৃষ্টি পথের পাঁচালী। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি পথের পাঁচালী সত্যজিতের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র। সিনেমাটি মুক্তি পায় ১৯৫৫ সালের ২৬ আগস্ট। এতে অভিনয় করেছেন কানু বন্দ্যোপাধ্যায়, করুণা বন্দ্যোপাধ্যায়, রুমকি বন্দ্যোপাধ্যায়, সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ। এটি অপু ত্রয়ীর প্রথম সিনেমা। এই চলচ্চিত্রের অভিনেতারা সেই অর্থে জনপ্রিয় তারকা ছিলেন না। অন্য কলাকুশলীরাও যথেষ্ট অনভিজ্ঞ ছিলেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও পথের পাঁচালী সমালোচক ও দর্শকদের প্রশংসা কুড়াতে সম হয়। বাংলার এক প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে অপু ও তার পরিবারের জীবনযাত্রার কথাই পথের পাঁচালী সিনেমার মুখ্য বিষয়। স্বাধীন ভারতে নির্মিত আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জনকারী প্রথম চলচ্চিত্র। ১৯৫৬ কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সিনেমাটি ‘বেস্ট হিউম্যান ডকুমেন্ট’ পুরস্কার লাভ করে। এর ফলে সত্যজিৎ রায়ও আন্তুর্জাতিক অঙ্গনে প্রভাবশালী পরিচালক হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। এটি ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট ফিচার ফিল্ম ও ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট ফিচার ফিল্ম বাংলাসহ ১৭টি দেশের আন্তুর্জাতিক পুরস্কার পায়।

অপুর সংসার
এটি অপু ট্রিলজির শেষ সিনেমা। মুক্তি পায় ১৯৫৯ সালে। অপু ট্রিলজির সিনেমাগুলো যথাক্রমে- পথের পাঁচালী, অপরাজিত ও অপুর সংসার। এই সিনেমাগুলোর মধ্যে সর্বশেষ সিনেমা অপুর সংসার ১৯৫৯ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। ১৯৬০ সালে ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট পুরস্কার লাভ করে। সৌমিত্র চ্যাটার্জি এবং শর্মিলা ঠাকুর এই সিনেমায় প্রথম অভিনয় করেন। অপু আইএ পাস করেছে বটে, কিন্তু চাকরি এখনো জোটাতে পারেনি, চাকরির সন্ধানে কলকাতায় ভাড়া বাড়িতে থেকে টিউশন করে সে পেট চালায়। অপুর সংসারের প্রথম দৃশ্যে অপু নিজের কলেজের এক শিকের কাছে চারিত্রিক সনদপত্র নিতে যায়। বাড়িওয়ালা বকেয়া ভাড়া চাইতে এলে তার সঙ্গে পাক্কা শহুরে লোকের মতো ঝগড়া করে অপু।

গুপী গাইন বাঘা বাইন
মূলত ছোটদের জন্য নির্মিত হলেও গুপী গাইন বাঘা বাইন সব বয়সের দর্শকের কাছেই উপভোগ্য। সিনেমার মূল আকর্ষণ হলো- সত্যজিৎ রচিত গানগুলো, সাড়ে ছয় মিনিটের ভূতের নৃত্যের একটি দৃশ্য ও ভারতীয় স্টাইলে নির্মিত বিশেষ কয়েকটি স্পেশাল এফেক্ট। মুক্তির ছয় মাসের মধ্যে সিনেমাটি সারা বাংলায় শুধু জনপ্রিয়তাই অর্জন করে না, বাংলার জনপ্রিয় সংস্কৃতির একটি স্থায়ী আইকনে পরিণত হয়। গুপী চরিত্রে অভিনয় করেন তপেন চট্টোপাধ্যায় আর বাঘা চরিত্রে অভিনয় করেন রবি ঘোষ। চলচ্চিত্রটি ১৯৬৮ সালে শ্রেষ্ঠ পরিচালনা পুরস্কার, ১৯৭০ সালে রাষ্ট্রপতির স্বর্ণ ও রৌপ্যপদক লাভ করে।

হীরক রাজার দেশে
‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ মুক্তি পাওয়ার ১১ বছর পর ‘হীরক রাজার দেশে’ সিক্যুয়াল তৈরি করেন। ছবিটিতে রূপকের আশ্রয় নিয়ে কিছু ধ্রুব সত্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এর একটি বিশেষ দিক হচ্ছে মূল শিল্পীদের সব সংলাপ ছন্দের তালে করা হয়েছে। তবে শুধু একটি চরিত্র ছড়ার ভাষায় কথা বলেননি। তিনি হলেন শিক। এ দ্বারা বোঝানো হয়েছে একমাত্র শিক মুক্ত চিন্তার অধিকারী, বাদবাকি সবার চিন্তাই নির্দিষ্ট পরিসরে আবদ্ধ। এই সিনেমার গানগুলোই এই সিনেমার মূল আকর্ষণ। ১৯৮০ সালে ‘ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট মিউজিক ডিরেকশন’ এবং ‘আহা কি আনন্দ আকাশে-বাতাসে’ গানটি ‘ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট লিরিক’ পুরস্কার লাভ করে। হীরক রাজার চরিত্রে অভিনয় করেন উৎপল দত্ত এবং উদয়ন প-িত চরিত্রে অভিনয় করেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়।

২০ কোটি ব্যবহারকারীকে ফেসবুক ছাড়ার সুবিধা দেওয়া হচ্ছে

0

দ্রোহ অনলাইন ডেস্ক

করোনাভাইরাস মহামারির এ সময়ে ফেসবুকের ব্যাপক ব্যবহার বেড়েছে। তবে যেসব মার্কিন বা কানাডীয় নাগরিক ফেসবুক ছাড়ার পরিকল্পনা করছেন তাঁদের জন্য তল্পিতল্পা গুটিয়ে সহজে ফেসবুক ছাড়ার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে।

ফোর্বস অনলাইনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মিডিয়াতে বাঁধন হালকা করে দিচ্ছে।

আয়ারল্যান্ডে পরীা চালানোর পর ফেসবুক তাদের ডেটা ট্রান্সফার প্রজেক্ট (ডিটিপি) টুলটি যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার ২০ কোটি ব্যবহারকারীর জন্য উন্মুক্ত করছে। ডিটিপি টুলটি ব্যবহারকারীদের বর্তমানে ফেসবুকে সংরণ করা সমস্ত ছবি এবং ভিডিও সরাসরি গুগল ফটোতে স্থানান্তর করতে দেয়। এর অর্থ, পৃথক আইটেমগুলি সংরণ করার জন্য একের পর এক ডাউনলোড করার দরকার নেই।

ধারণা করা হচ্ছে, এই মূল্যবান স্মৃতিগুলো সুরতিভাবে ফেসবুকের সার্ভার থেকে দূরে সরিয়ে রাখার সঙ্গে সঙ্গে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের আর অ্যাকাউন্টে আটকে রাখতে পারবে না। গুগলে তথ্য সরিয়ে নেওয়ার জন্য বিশেষ পেজ ডিজাইনও করেছে ফেসবুক। ফেসবুকের ডিটিপি পেজ থেকে সহজে ছবি ও ভিডিও করা যাবে। অবশ্য এজন্য গুগলে ভেরিফিকেশন লাগবে।

ধারণা করা হচ্ছে, ডিটিপি সেবাটি অন্য দেশেও শিগগিরই চালু করতে পারে ফেসবুক।

জুনের আগে অফিস খুলবে না গুগল

0

 

দ্রোহ অনলাইন ডেস্ক

সুরার কথা ভেবে কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার অনুমতি দিয়েছে গুগল এবং ফেসবুক। লকডাউন উঠলে অনেক প্রতিষ্ঠানের কর্মী কাজে যোগ দেওয়ার কথা ভাবছেন। তবে গুগল জানালো ১ জুনের আগে কোনো কর্মীকে অফিসে আসার প্রয়োজন নেই।

এই নির্দেশ জারি করেছেন সিইও সুন্দর পিচাই। সম্প্রতি কর্মীদের ই-মেইলের মাধ্যমে এই বিষেেয় জানানো হয়েছে।

ই-মেইলে সুন্দর পিচাই বলেছেন, দীর্ঘদিন বাড়িতে কাজ করার পরে কর্মীদের অফিসে আসার ইচ্ছা হতেই পারে। তবে ১ জুনের আগে তা সম্ভব নয়।

পিচাই তার কর্মীদের বিশেষ নির্দেশ দিয়েছেন। যেখানে কর্মীদের নিজের সাথে তাদের পরিবারের সদস্যদের যতœ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

এছাড়াও যাদের পরিবারে কোনও সমস্যা আছে তাদের অফিসে না আসতে বলা হয়েছে। এ জন্য তাদের ম্যানেজারের সাথে কথা বলে সুবিধামত বাড়ি থেকে কাজ করতে বলা বলেছে।

পিচাই কর্মীদের কাছে পাঠানো মেইলটিতে লিখেছেন, ‘সবাই একসাথে অফিসে যাবে না এবং অফিসের প্রত্যেকের জন্য আলাদা জায়গা থাকবে। যার গাইডলাইনও আলাদা হবে।

এপ্রিলে একটি বিক্রি হয়নি স্মার্টফোন

0

দ্রোহ অনলাইন ডেস্ক

বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসকে রুখতে লকডাউন চলছে। লকডাউনে ই-কমার্স সাইটগুলোকে কেবল প্রয়োজনীয় জিনিস বিক্রির অনুমতি দেয়া হয়েছে। ফলে ব্যাপক প্রভাব পরেছে টেক ইন্ডাস্ট্রির উপর।

এরই মধ্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের ইভেন্ট বাতিল করে দিয়েছে। সম্প্রতি একটি প্রতিবেদনে জানা গেছে, লকডাউনের কারণে ভারতে এপ্রিলে একটি স্মার্টফোনও বিক্রি হয়নি।

কাউন্টারপয়েন্টের সহযোগী পরিচালক তরুণ পাঠকরা বলছে, এপ্রিল মাসে স্মার্টফোনের শিপমেন্ট শূন্য এবং লকডাউনের কারণে আমরা অনিশ্চিয়তার মধ্যে যাচ্ছি। ফলে ২০২০ এর দ্বিতীয় কোয়ার্টার স্মার্টফোন কোম্পানিগুলোকে একটি বড় চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করাবে।

বর্তমানে ভারতে স্যামসাং, শাওমিসহ বিভিন্ন স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্মার্টফোন উত্পাদন এবং এসেমব্লিং করা বন্ধ করে দিয়েছে।

তবে শুধু ভারতে নয় সারাবিশ্বে লকডাউনের কারণে স্মার্টফোন বিক্রি কমেছে ১৩ শতাংশ। এর আগে কোনো কোয়ার্টারে এত স্মার্টফোন বিক্রি পরিমাণ কমার ঘটনা নেই।

শুধু তাই নয়, লকডাউনের কারণে মানুষ অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছে। এর প্রভাব স্মার্টফোন বিক্রির উপর প্রভাব ফেলেছে। যা আরো কয়েখমাস অব্যাহত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এদিকে চীনের হুবেই প্রদেশ থেকে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে বিশ্বব্যাপী আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এখন পর্যন্ত ৩৪ লাখ ৭৮ হাজার ৯৭০ জন এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। আর এতে মৃত্যু হয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৪৮১ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছে ১১ লাখেরও বেশি রোগী।

করোনার প্রাদুর্ভাব চীনে শুরু হলেও এতে বিপর্যন্ত হওয়ার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে মহামারি করোনাভাইরাস। সেখানে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে করোনা আক্রান্তু ও মৃতের সংখ্যা।

জামানত ছাড়াই ঋণ পাবে নিম্ন আয়ের মানুষের

0

 

দ্রোহ অনলাইন ডেস্ক
জামানত ছাড়াই পেশাজীবী, কৃষক ও প্রান্তিক এবং ুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য ৩ হাজার কোটি টাকার ঋণ কর্মসূচি নিয়েছে সরকার। প্রয়োজনে এই তহবিলের পরিমাণ বাড়ানো হবে। রবিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গভর্ন্যান্স ইনোভেশন ইউনিট থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নভেল করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকা- বাধাগ্রস্তহচ্ছে। এর ফলে দেশের নিম্ন আয়ের পেশাজীবী, কৃষক ও প্রান্তিক/ুদ্র ব্যবসায়ীরা তাঁদের আয় উৎপাদন কর্মকা- পরিচালনা করতে পারছেন না।

আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কার্যক্রমের মাধ্যমে করোনাভাইরাসের কারণে তিগ্রস্ত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক কর্মকা- চলমান রাখা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিতকল্পে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক পুনঃ অর্থায়ন স্কিম গঠন করা হয়েছে। এই স্কিমে তহবিলের পরিমাণ ৩ হাজার কোটি টাকা। তবে প্রয়োজনের নিরিখে বাংলাদেশ ব্যাংক তহবিলের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৩ হাজার কোটি টাকার এই কর্মসূচির মূল বিষয় হলো, কোনো মর্টগেজ বা বন্ধকের প্রয়োজন নেই।

বন্ধক ছাড়া প্রান্তিক কৃষক, ুদ্র বিনিয়োগকারী, উদ্যোক্তা, প্রতিষ্ঠান এই নীতিমালার আওতায় ঋণ সুবিধপ্রাপ্ত হবেন। এই নীতিমালার মাধ্যমে উপকারভোগীরা খুব সহজে ঋণ সুবিধাপ্রাপ্ত হবেন। এই ঋণে নারীরা বিশেষ সুবিধা পাবেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কৃষক, ুদ্র বিনিয়োগকারীদের ঋণ দেবে এনজিওগুলো। ফলে এই বিনিয়োগটি হবে অত্যন্ত নিরাপদ। কারণ এ েেত্র অর্থায়নকারী ব্যাংকের কাছে সরাসরিভাবে দায়বদ্ধ হবে আমানত গ্রহণকারী এনজিও। এই স্কিমের আওতায় ঋণের যথেচ্ছ ব্যবহারের সুযোগ নেই, কারণ এই ঋণ প্রদানের েেত্র আমানত গ্রহণকারী এনজিওকে তাদের বিগত অর্থনৈতিক কর্মকা-ের দতা মূল্যায়নের ভিত্তিতে ঋণ সুবিধা প্রদান করা হবে।

ঋণের মেয়াদ চলাকালে ঋণগ্রহীতার কোনো সমস্যার েেত্র এই নীতিমালায় বিমার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। তবে যাঁরা ঋণখেলাপি, তাঁরা এ ঋণ পাবেন না।

দুই মাস সব ঋণের সুদ আদায় বন্ধ রাখার নির্দেশ

0

দ্রোহ অনলাইন ডেস্ক

করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে ব্যাংকগুলোর এপ্রিল ও মে মাসের সব ধরনের ঋণের সুদ আদায়ের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যবসায়িক, ব্যক্তিগত, ক্রেডিট কার্ডসহ যে কোনো ঋণে আরোপিত ও আরোপযোগ্য সুদ আপাতত ‘সুদবিহীন ব্লকড হিসাবে’ স্থানান্তর করতে বলা হয়েছে।

পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ব্লকড হিসাবে স্থানান্তরিত সুদ ব্যাংকের আয়খাতে নেওয়া যাবে না। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়। এর আগে জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত কেউ কিস্তি না দিলেও খেলাপি করার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।

সার্কুলারে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবেলায় এবং দেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড গতিশীল রাখতে ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে স্বল্পসুদে ঋণ সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের আর্থিক প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। এখন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট ব্যবসায়িক পরিস্থিতি বিবেচনায় ব্যাংকের সব ধরনের ঋণের ওপর গত ১ এপ্রিল থেকে ৩১ মে পর্যন্ত সময়ে আরোপিত বা আরোপযোগ্য সুদ ‘সুদবিহীন ব্লকড হিসাবে’ স্থানান্তর করতে হবে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ব্লকড হিসাবে স্থানান্তরিত সুদ সংশ্লিষ্ট ঋণগ্রহীতা থেকে আদায় করা যাবে না। এ ধরনের সুদ ব্যাংকের আয়খাতেও স্থানান্তর করা যাবে না।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়, কোনো ব্যাংক ইতিমধ্যে সুদ আয়খাতে স্থানান্তর করে থাকলে তা রিভার্স এন্ট্রির মাধ্যমে সমন্বয় করতে হবে। ব্লকড হিসাবে রতি সুদ সমন্বয়ের বিষয়ে পরবর্তীতে অবহিত করা হবে। ব্যাংক কোম্পানি আইনের ৪৫ ধারা অনুযায়ী এ নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ।

গাড়ি, বাড়ি, ব্যক্তিগত ঋণসহ অনেক ধরনের ঋণের বিপরীতে ব্যাংকগুলো নির্দিষ্ট মেয়াদের সুদ হিসাব করে আগে থেকেই গ্রাহক থেকে চেক নিয়ে রাখে। যেখানে প্রতি মাসে গ্রাহক থেকে কতো টাকা আদায় করা হবে তা উল্লেখ থাকে। এর বিপরীতে নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্ট থেকে ব্যাংক ঋণের কিস্তি আদায় করে। এত্রে সুদ আদায় স্থগিতের পদ্ধতি কী হবে সে প্রশ্ন ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তার কাছে।

করোনাভাইরাসের সঙ্কট কাটাতে ঋণগ্রহীতাদের জন্য নানা সুবিধা দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত জানুয়ারি থেকে আগামী জুন পর্যন্ত কেউ ঋণের কিস্তি না দিলেও তাকে খেলাপি না করতে বলা হয়েছে। এ সময়ে ব্যাংক যাতে তারল্য সঙ্কটে না পড়ে সেজন্য ব্যাংকগুলোর সিআরআর দেড় শতাংশ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীঘোষিত বিভিন্ন আর্থিক প্রণোদনা বাস্তবায়নের সরাসরি তারল্যেও যোগান দিতে বেশ কয়েকটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

নতুন এডিপি আসছে দুই লাখ হাজার কোটি টাকার

0

 

দ্রোহ অনলাইন ডেস্ক

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে স্থবির অর্থনীতির চাকা সচল করার ল্েয আগামী অর্থবছরের উন্নয়ন বাজেট বা বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) প্রায় চূড়ান্ত করেছে সরকার। সম্পদের সীমাবদ্ধতার পরিপ্রেেিত নতুন এডিপির আকার খুব একটা বড় হচ্ছে না। তবে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ঝুঁকি মোকাবেলায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে স্বাস্থ্য খাতে। একই সঙ্গে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উৎপাদন বৃদ্ধি ও কৃষি খাতকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২০-২০২১ অর্থবছরের এডিপির সম্ভাব্য আকার দুই লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা হতে পারে। যা চলতি অর্থবছরের মূল এডিপি অপো ৯ দশমিক ৬ শতাংশ এবং সংশোধিত এডিপি অপো প্রায় ৬ শতাংশ বেশি। চলতি অর্থবছরের এডিপির আকার আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৩ শতাংশ বেশি। জানা গেছে, করোনার কারণে চলমান বেশির ভাগ প্রকল্পের কাজ বন্ধ। ফলে চলতি অর্থবছরে এডিপি বাস্তবায়নের হার ৬০ শতাংশের বেশি হবে না। এমন বাস্তবতায় আগামী এডিপির কাজ চলছে।

সূত্র জানায়, প্রস্তাবিত এডিপির মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে জোগান দেওয়া হবে এক লাখ ৩৪ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। বাকি ৭০ হাজার ৫০২ কোটি আসবে বিদেশি সহায়তা থেকে। ৫ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নতুন অর্থবছরের বাজেট নিয়ে বৈঠক করবেন অর্থমন্ত্রী। ওই বৈঠকে বাজেটের আকার চূড়ান্ত করা হবে।

একটি সূত্র জানায়, লকডাউনের সময় আরও বাড়ানো হলে ১১ জুন বাজেট ঘোষণা নাও হতে পারে। ১৫ মের মধ্যে নতুন এডিপির প্রণয়নের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। সে অনুযায়ী কাজ চলছে।

অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, করোনা সংকটকালে সরকারের উন্নয়ন কর্মকা-ের উদ্দেশ্য হবে জনস্বাস্থ্য সংরণ এবং জনসচেতনতা সৃষ্টি করা। কৃষিপণ্য উৎপাদন বাড়ানো। যোগাযোগ করা হলে পরিকল্পনামন্ত্রী আব্দুল মান্নান বলেন, স্বাস্থ্য খাতে আমাদের দুর্বলতা আছে। করোনার ঝুঁকি মোকাবেলায় স্বাস্থ্য খাতে আগামী বাজেটে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে। একই সঙ্গে কৃষিতেও প্রাধান্য থাকবে। পরিকল্পনা সচিব নুরুল আমিন বলেন, একটি বাড়ি একটি খামারসহ প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্প, মেগা প্রকল্পে যথারীতি অর্থ বরাদ্দ থাকবে।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) সূত্রে জানা গেছে, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র ৪৩ শতাংশ। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৪৫ শতাংশ। সূত্র বলছে, সাধারণত অর্থবছরের শেষ তিন মাসে এডিপি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত হয়। কিন্তু করোনার প্রভাবে এবার বাস্তবতা ভিন্ন। ফলে অর্থবছরের বাকি সময়ে চলতি এডিপি বাস্তবায়ন তেমন হবে না। এদিকে ব্যয় সংকোচনের ল্েয কম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে অর্থ ছাড় না করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ওই সব প্রকল্পের বরাদ্দ অর্থ করোনাসহ সরকারের অন্যান্য অগ্রাধিকার কাজে ব্যয় করা হবে। পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সিনিয়র সদস্য ডক্টর শামসুল আলম বলেন, করোনা সংকট মোকাবেলায় অর্থনীতিকে সচল করতে আগামী বাজেটে স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ডাক্তার, নার্স টেকনিশিয়ানদের প্রশিণ ও জনবল আরও বৃদ্ধির প্রস্তাব থাকছে। খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত ও পুষ্টির চাহিদা পূরণে কৃষিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। শামসুল আলম মনে করেন, বর্তমানে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ জিডিপির মাত্র দশমিক ৭ শতাংশ। এটা খুবই কম। সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ১ দশমিক ৬ শতাংশে উন্নীত করার কথা বলা আছে। এখানে আমরা পিছিয়ে আছি।

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাবেক গবেষণা পরিচালক, বর্তমানে অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ডক্টর জায়েদ বখত বলেন, স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়াতে হবে। করোনা নতুন অভিজ্ঞতা। এর প্রভাবে সারাবিশ্বের অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা লেগেছে। ফলে নতুন করে ভাবতে হবে। ঢেলে সাজাতে হবে স্বাস্থ্য খাতকে। সেভাবে পরিকল্পনা করতে হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

দ্রোহ অনলাইন ডেস্ক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম থাকা ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ঢাকায় সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৪ জন বর্তমানে কর্মরত ও একজন...

দৌলতপুর দুই সন্ত্রাসী বাহিনীর হাতে জিম্মি

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের ফিলিপনগর ইউনিয়নে বর্তমান "গিট্টু সোহাগ ও টুকু" এবং প্রয়াত লালচাঁদ বাহিনীর আতংকে অতিষ্ঠ জনগন ও জমি এবং বাথানের গরু মালিকরা। ফিলিপনগর ইউনিয়নের...

বর্ণ খেলা

বর্ণ ভুল করলেই হতে হবে “গাঁধা”। তাকেই খাটতে হবে। বিপক্ষের লেলোয়ারদের তার বলা বর্ণ দিয়ে তৈরী শব্দ বলতে বলতে যেতে হবে অন্য কোটে। সেখান...

ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতির সংবাদ সম্মেলন

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি এম এ মজিদের বিরুদ্ধে একটি পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করে বিএনপি। শনিবার সকালে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে এ...

কুমারখালীতে পাঁচ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে মা ইলিশ রক্ষায় পদ্মা নদীতে অভিযানে আটক পাঁচ হাজার মিটার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল পুড়িয়ে দিয়েছে মৎস্য বিভাগ। শনিবার (১১ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে...